মাটি মামুন রংপুরঃ প্রতিনিধিঃ-
রংপুর নগরীতে নির্মাণাধীন একটি ভবনের সেপটিক ট্যাংকে নেমে কাজ করার সময় দুই শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (২৩ জুন) সকালে নগরীর চেয়ারম্যানের মোড় ছিট কেল্লাবন্দ এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- রংপুর সদর উপজেলার হরিদেবপুর এলাকার আব্দুল মান্নানের ছেলে হুমায়ূন আহমেদ (৩২) ও নগরীর বক্তিয়ারপুর এলাকার শামসুল হকের ছেলে লিটন মিয়া (২৪)।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ছিট কেল্লাবন্দ এলাকার এনামুল হকের নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে ভেতরে প্রবেশ করেন রাজমিস্ত্রী হুমায়ূন আহমেদ। সেখানে জমে থাকে গ্যাসে অচেতন হয়ে পড়লে তাকে বাঁচাতে ট্যাংকে নামেন আরেক শ্রমিক লিটন মিয়া। সেখানে দুজনই অক্সিজেন স্বল্পতাসহ জমে থাকা গ্যাসে শ্বাসকষ্টে মারা যান। খবর পেয়ে বেলা সাড়ে ১২টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেপটিক ট্যাংক থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে।
বাড়ির মালিক এনামুল হক জানান, ২৫ দিন আগে সেপটিক ট্যাংক নির্মাণ করা হয়েছিল। কিছু কাজ বাকি থাকায় নির্মাণ শ্রমিকরা কাজ করতে নেমেছিলেন। দুঃখজনকভাবে দম বন্ধ হয়ে তারা মারা গেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে মেট্রোপলিটন হাজিরহাট থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজিব বসুনিয়া বলেন, সেপটিক ট্যাংকে নেমে কাজ করার সময় তাদের মৃত্যু হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে নিহতদের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পায়নি পুলিশ। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নেমে কাজ করার সময় দুই শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (২৩ জুন) সকালে নগরীর চেয়ারম্যানের মোড় ছিট কেল্লাবন্দ এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- রংপুর সদর উপজেলার হরিদেবপুর এলাকার আব্দুল মান্নানের ছেলে হুমায়ূন আহমেদ (৩২) ও নগরীর বক্তিয়ারপুর এলাকার শামসুল হকের ছেলে লিটন মিয়া (২৪)। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ছিট কেল্লাবন্দ এলাকার এনামুল হকের নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে ভেতরে প্রবেশ করেন রাজমিস্ত্রী হুমায়ূন আহমেদ। সেখানে জমে থাকে গ্যাসে অচেতন হয়ে পড়লে তাকে বাঁচাতে ট্যাংকে নামেন আরেক শ্রমিক লিটন মিয়া। সেখানে দুজনই অক্সিজেন স্বল্পতাসহ জমে থাকা গ্যাসে শ্বাসকষ্টে মারা যান। খবর পেয়ে বেলা সাড়ে ১২টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেপটিক ট্যাংক থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে।
বাড়ির মালিক এনামুল হক জানান, ২৫ দিন আগে সেপটিক ট্যাংক নির্মাণ করা হয়েছিল। কিছু কাজ বাকি থাকায় নির্মাণ শ্রমিকরা কাজ করতে নেমেছিলেন। দুঃখজনকভাবে দম বন্ধ হয়ে তারা মারা গেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে মেট্রোপলিটন হাজিরহাট থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজিব বসুনিয়া বলেন, সেপটিক ট্যাংকে নেমে কাজ করার সময় তাদের মৃত্যু হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে নিহতদের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পায়নি পুলিশ। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।