মাটি মামুন রংপুর:-
কসাই জবাই করে প্রকাশে দিবালোকে ওদের আছে ক্লিনিক আর চেম্বার হ্যা যে-মন টি শুনেছিলেন নচিকেতার সেই চিরো চেনা গান।
বলছি রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কথা
আজ ৩১শে জুলাই সোমবার বিকেল ৪ টার দিকে
কিশোরগঞ্জ নীলফামারী থেকে আসা রোগী কেতাব উদ্দিন ভর্তি হন অর্থসার্জারী ৩১ নাম্বার ওয়ার্ডে তার বাম হাতের কবজিতে কাটা গিয়েছিলো। সেই ক্ষত যায়গা সেলাই করতে রোগীর স্বজনের থেকে সুতা কিনে নিয়েছিলেন ৫ টি যার প্রতিটির মূল্য – ৭০০ টাকা মোট-৩৫০০ টাকা সেখানে একটি সুতা দিয়ে ক্ষতস্থান সেলাই করে তার পকেটে ৪ টি সুতা রেখে দেন যার মূল্য – ২৯০০টাকা।
এই কাজটি করেন রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩১ নং ওয়ার্ডে কর্মরতো ইন্টার্নী চিকিৎসক সোহেল।
ভুক্তভোগীর অভিযোগ এর সূত্র ধরে হাসপাতালে অনুসন্ধান চালিয়ে ৪ টি সুতা মেলে ইন্টার্নী চিকিৎসক সোহেল এর পকেটে। সাংবাদিক এবিষয়ে প্রশ্ন করলে সোহেল বলেন আপনারা নিউজ করেন। ঘটনার শেষ এখানে নয়, এই চিকিৎসক প্রতিনিওতো পি সি র, ব্যবসা করেন অনেকেই অভিযোগ করছেন।
ঘটনার সত্যতা মেলে সেই সময় চিকিৎসক সোহেল সেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার এর কর্মচারী কে ডেকে দুই টি সিটিস্কান পরিক্ষা করার জন্য কাগজ নিজ হাতে তুলে দেন, যার প্রতিটি সিটি স্কান এর মূল্য ৩হাজার টাকা দুটি মূল্য ৬ হাজার টাকা ৫০% কমিশন ৩হাজার টাকা ঢুকছে এই চিকিৎসক এর পকেটে।
এই সময় সাংবাদিক দের তোপের মুখে পরে সেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার এর কর্মচারী ইউচুপ, তিনি সাংবাদিক দের বলেন ইন্টানী চিকিৎসক সোহেল তাকে ফোনে ডেকে কাজ দেন এবং ৫০% কমিশন নেন। অথচ রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬শত মেশিন রয়েছে মানব দেহ পরিক্ষা করার জন্য। এবিষয়ে অত্র হাসপাতালের পরিচালক ইউনুস আলী সাথে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি জানান আমি যেহেতু বাসায় এসেছি সন্ধ্যায় হাসপাতাল গিয়ে তদন্ত সাপেক্ষে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করবো।