Saturday , 21 October 2023 | [bangla_date]
  1. অর্থনীতি
  2. আন্তর্জাতিক
  3. ইসলাম
  4. খেলাধুলা
  5. জাতীয়
  6. প্রবাস
  7. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  8. রাজনীতি
  9. সারাদেশ

ডিসির নাম ভাঙ্গিয়ে দেহ রক্ষীর বিরুদ্ধ চাঁদাবাজি ও ভয় ভীতির অভিযোগ-জেলা প্রশাসক ও সিএমপি পুলিশ কমিশনারের হস্তক্ষেপ কামনা

প্রতিবেদক
Staff Reporter
October 21, 2023 4:04 pm

ডিসির নাম ভাঙ্গিয়ে দেহ রক্ষীর বিরুদ্ধ চাঁদাবাজি ও ভয় ভীতির অভিযোগ-জেলা প্রশাসক ও সিএমপি পুলিশ কমিশনারের হস্তক্ষেপ কামনা

নিজস্ব প্রতিবেদনঃ

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের দেহরক্ষী পুলিশ কনস্টেবল আকিল রায়হানের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি,অবৈধ তদবীর এবং মিথ্যা মামলা করানোর সহায়তার অভিযোগ উঠেছে। দেহরক্ষী প্রশাসনের লোক
হওয়ায় তার প্রভাব ও মিথা তদবীর করার মাধ্যমে একটি সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছে। সম্প্রতি উক্ত বডিগার্ড ভুয়া কাগজপত্র দাখিল করে তার মা কে দিয়ে প্রভাব খাটিয়ে তার আপন মামার সম্পত্তি দখলের পায়তারা করছে। তার মামা মোঃ শাহাদাত হোসেন. আনসারী এবং অপর মামা মোঃ মাহমুদুল হাসান সাইদ দূবাই প্রবাসী। তারা ৭ বোন এবং দুই ভাই। সব বোনেরা তাদের পৈতৃক সম্পত্তির নিজ অংশ আনাসারী এবং মাহমুদূল হাসান সাইদ কে নগদ অর্থের বিনিময় ২০১০ সালে দান পত্র করে দেন। উক্ত স্থানে সিডি এ প্লান মোতাবেক নির্মান কাজ চলছে। মাহমুদুল হাসান এবং আনসারী দুবাই থেকে রেমিটেন্স পাঠিয়ে বাড়ির কাজ চলমান রেখেছেন। ৭ তলা দালানের ৪ তলার কাজ সম্পন্ন। কিন্তু এ অব্স্থায় ভুয়া কাগজ পত্র দাখিল করে এবং মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে দেহরক্ষী পুলিশ কনস্টবল আকিল এডিএমের আদালতে (মিছ মামলা নং ১২৩৮/২৩)১৪৫ ধারা মামলা দায়ের করাইয়া অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে নির্মান কাজ বন্ধ করে দেয়। বর্তমানে দুই ভাই বিদেশ অবস্থান করতেছেন। কিন্ত তাদের কষ্টার্জিত টাকা দিয়ে দালান নির্মান কাজ বন্ধ হওয়ায় চরম হতাশায় ভুগতেছে ভুক্তভোগীরা। বাড়ি নির্মান কাজের কন্ট্রাক্টর এবং ম্যনেজার জানায় মামলা করার আগ থেকে তার আরেক ভাই পুলিশ কনস্টবল আদনান এবং সে প্রতিনিয়ত হুমকি দিতো। গ্রেফতারের ভয় দেখাতো। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উক্ত দেহরক্ষী তার আপন মামার কাছে বাড়ি নির্মানের জন্য দশ লাখ টাকা চাদাঁ দাবি করেছিল। মামারা টাকা দিতে অস্বীকার এবং মামা আইনের আশ্রয় নিবে বলে জানায়। বাড়ি নির্মান কাজ ৪ তলা পর্যন্ত হয়ে গেলেও শুধু ভয় ভীতি ও হুমকী ধামকিতেই সীমাবদ্ধ ছিল। কিন্তু ডিসির দেহরক্ষী নিয়োগ হওয়ার পর থেকে শুরু হলো হয়রানির নতুন অধ্যায়। মামলা করে অবৈধ প্রভাব খটিয়ে জায়গা দখল করতে চায়। শুধূ তাই নয় মামলাটি তদন্তনাধীন ছিল এসি ল্যান্ড পাঁচলাইশে কার্যালয়ে চাঁদগাও সার্কেেলের উপর। যদিও প্রবাসী দুই ভাই পাঁচলাইশ থানাধীন শুলকবহর মাদ্রাসার পশ্চিম পাশে বাড়িটি দখলে থেকে বাড়ি নির্মান কাজ করছে। তারপরও উক্ত দেহরক্ষী মিথ্যা রিপোর্ট দাখিল করার জন্য এসিল্যান্ড অফিসে গিয়ে সার্ভেয়ার নাজমুল এবং এসি ল্যান্ড কে ডিসির দেহ রক্ষী হিসাবে পরিচয় দিয়ে মিথ্যা রিপোর্ট দাখিল করতে তদবির করে। কিন্তু এসি ল্যান্ড অফিস আনসারি ও মাহমুদুল হাসানের দখল দেখাইয়া সত্য রিপোর্ট দাখিল করেন। কারন আনসারী এবং মাহমুদুল হাসান উক্ত ভুমি দখলে থেকেই বাড়ি নির্মান শুরু করে। ইতোমধ্যে ৪ তলা পর্যন্ত নির্মান কাজ শেষ করে। তারা দেশে না থাকার কারনে মাঝে মাঝে গিয়ে বিনা কারণে কনস্টেবল আদনান এবং তার ভাই উক্ত বডিগার্ড নির্মান কাজ বন্ধ করে দেয় এবং কন্ট্রাক্টারসহ ম্যানেজারকে মারধর করার এবং ধরে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেয়। শুধু তাই নয় দূবাই প্রবাসী আনসারী এবং মাহমুদুল হাসানকে কনস্টেবল আদনান দেশে আসলে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। তার ব্যবহৃত মোবাইল থেকে ম্যাসেজের মাধ্যমে আনসারীকে দেশে আসলে মেরে ফেলার হুমকি দিতে থাকে। চরম নিরাপত্তাহীনতায় আনসারীর ও তার পরিবার বর্গ।যোগাযোগ করলে আনসারী জানায় ভয়ে তিনি দেশে আসছেন না। আমি একজন রেমিটেন্স যোদ্ধা এভাবে হয়রানীর শিকার হলে কিভাবে শান্তিতে থাকব। প্রতিনিয়ত আমাকে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে আকিল,আদনান দুই ভাই। তাদের কাছ থেকে ২০১০ সালে টাকা দিয়ে পৈতৃক সম্পত্তি ক্রয় করে আমার দুই ভাইয়ের নামে বিএস জরিপ সৃজিত হয় এবং খাজনা হালনাগাদ। এমতাবস্থায় ডিসির বডিগার্ড আকিল রায়হান আমাদের কাছ থেকে চাঁদা না পাওয়াই ভয় দেখায়। তাদের ভাষ‍্য চাঁদা না দিলে কাজ বন্ধ রাখতে হবে। মিস মামলার রিপোর্ট আমাদের পক্ষে যাওয়াতে রিপোর্ট গায়েব করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে. এডিএম কোর্টে বিভিন্ন মিথ্যা আবেদন উপস্থাপন করতেছে আমাদেরকে হয়রানির উদ্দেশ্যে এডিএম কোর্ট উক্ত আবেদনের বিষয়ে যাহা পাঁচলাইশ থানা কর্তৃপক্ষকে প্রেরণ করে দেখতে বলা হয়েছে । আমার সব বোনেরা সাক্ষী আছে । সব বোনেরা আমাকে হেবা দিছে। কারো কোন সমস্যা নাই। শুধু প্রতিহিংসা বসত এই দুই পুলিশ সদস্য আমাদের হয়রানি করছে। আমরা ন্যায় বিচার চাই””।
অনুসন্ধানে জানা যায় কোন ব্যক্তির নামে বি,এস নামজারি, খাজনা হালনাগাদ সহ অন্যান্য আনুষাঙ্গিক কাগজ পত্র না থাকলে ১৪৫ ধারার মামলা ফাইল হয় না। কিন্তু প্রশাসনের লোক বলে এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হলো। তার মা সাজেদা বেগমের নামে কোন কাগজ পত্র না থাকলে ও ১৪৫ ধারার মামলা ফাইল হয়েছে। উক্ত বডিগার্ড মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে প্রভাব দেখিয়ে মামলা ফাইল করান।-উক্ত বিষয়ে আইনগত সহায়তা পেতে জেলা প্রশাসক মহোদয় ও সিএমপি পুলিশ কমিশনারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগীরা। ভুক্তভোগী মোঃ শাহাদাত হোসেন.আনসারী পিতা মৃত ফজলুল কবির সাং শুলকবহর থানা পাচঁলাইশ চট্টগ্রাম -সম্প্রতি দেশে এসে —১৯.অক্টোবর .২০২৩ ইং তারিখ চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক বরাবরে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন এবং সিএমপি পুলিশ কমিশনার ও মান্যবর সকল মিডিয়ার সম্পাদক বরাবরে উক্ত অভিযোগের অনুলিপি প্রেরণ করেন

Loading

সর্বশেষ - সারাদেশ

আপনার জন্য নির্বাচিত

চট্টগ্রামের সকল সংসদ সদস্য এবং এম পি দের কে জানাই শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন– বিকাশ দাসগুপ্ত

দৈনিক সময়ের ডাক পত্রিকা গাজীপুর প্রতিনিধি আফনান মামুন চৌধুরী আজ শুভ জন্মদিন

রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল ইসলামকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে কর্তৃপক্ষ।

কাউনিয়ায় নানান আয়োজনে মে দিবস পালন

দেড় বছরেই কোটিপতি ইউপি চেয়ারম্যান লাভলু

ভেড়ামারা-মিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রার্থী কামারুল আরেফিন এর পক্ষে ঐক্যমত পোষণ

পঞ্চগড় এ এক পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা,।

দিনাজপুর মহিলা পরিষদের প্রতিবাদ নারী নির্যাতন ও যৌন হয়রানী প্রতিহত করতে সবাইকে একত্রিত হতে হবে

কাউনিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সেবা প্রত্যাশীদের ভোগান্তি ।

কুষ্টিয়াতে ক্যাবের মানববন্ধন।