মাটি মামুন রংপুর:-
স্কুল ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়। আদালতের রায়ে সিদ্দিকুর রহমান কে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলেও কতিপয় শিক্ষক গ্রুপ তা দিচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেন শিক্ষক সিদ্দিকুর রহমান। শিক্ষক সিদ্দিকুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন সুষ্ঠ শিক্ষার পরিবেশের জন্য জটিলতা নিরসনের দরকার আছে আমি বিগত ২৯/৯/২০১৪খ্রি. থেকে রংপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিষ্ঠার সংগে দায়িত্ব পালন করে আসছি। এর আগে ১৯৯৪ থেকে সহকারী শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করি।
অত্র রংপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সম্মানিত প্রধান শিক্ষক মুহাম্মদ আবুল মুযন আযাদ ০২/০৩/২০২২খ্রি. তারিখে অবসর গ্রহণ করার পরেও প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন এবং বিধি থাকা সত্বেও ১৮/৬/২২ তারিখে আমাকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব না দিয়ে সহকারি শিক্ষক শাহ মোঃ আল আমীনকে দায়িত্ব প্রদান করেন। বিষয়টি শিক্ষা বোর্ডে অবহিত করলে অত্র শিক্ষা বোর্ড এর স্মারক নং : ২/এস/৭৪/১০৭২(১২) তারিখ ০৮/০৮/২০২২ খ্রি. পত্র মোতাবেক আমাকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব প্রদানের নির্দেশনা দেয়া হয়।নির্দেশনা কার্যকর না করার নানা কৌশল অবলম্বন করলে আমি আদালতের শরনাপন্য হই। সিনিয়র সহকারী জজ আদালত, রংপুর সদর, রংপুর এর মামলা নং-অন্য ৪৭০/২০২২এর ৩০/১০/২০২২খ্রি. তারিখের আদেশ মোতাবেক আমাকে বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা প্রদান করে।
আদেশের বিরুদ্ধে আপিল হলে দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর যুগ্ম জেলা জজ দ্বিতীয় আদালত ১৫/৬/২৩ তারিখে আপিলের রায়ে আমাকে বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।মামলা নং মিস আপিল-৮১/২০২২ আদালতের নির্দেশনা,শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের পরিপত্র, শিক্ষা বোর্ড ও মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের পত্র মোতাবেক প্রধান শিক্ষকের ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব পালনের আদেশ আমার জন্য কার্যকর হবে এটাই প্রত্যাশা করছি। সেই সাথে জাতির বিবেক সমাজের আয়না প্রিয়ো সাংবাদিক ভাই আপনাদের লিখুনি দ্বারা মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নিকট আমার আকুল আবেদন আমরা শিক্ষক মানুষ গরার কারিগর আমাদের প্রতিষ্ঠানের সকল দুর্নীতির অভিযোগ গুলো সুষ্ঠ তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নিবেন। এবিষয়ে রংপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ছায়াদত হোসেন বকুল এর সাথে মুঠোফোনে০১৭৩০২০০৮৫০/০১৭৩০৯০০১০০এই নাম্বারে একধিকবার ফোন দিলেও ধরেনি।