মাটি মামুনঃ রংপুর প্রতিনিধিঃ-
সাংবাদিক সংগঠনে যায়গা না পাওয়া ও অবহেলিত গণমাধ্যমকর্মীদের প্লাটফর্ম সৃষ্টি কে-না চায়। বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব সংগঠন উৎপত্তিস্থল রংপুর থেকে. আজ দেশের বিভিন্ন বিভাগ, মহানগর, জেলা ও থানায় সংগঠনটি মোটামুটি দারানোর চেষ্টা। কিন্তু স্ব-ঘোষিত কেন্দ্রীয় সভাপতি ফরিদ খান সাহেবের নিতিভ্রষ্ঠ ও একক সিদ্ধান্তের কারণে সংগঠনটি ঘুনে ধরার পর্যায়। বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতিতে সংগঠনযুক্ত গণমাধ্যমকর্মীরা।
আমরাও জানি অনেকেই জানতে পারছেন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে. ফেসবুকে সংগঠন চালুকরণ, ফেসবুকে সদস্য ভর্ত্তি, ফেসবুকে সদস্যপদচ্যুত, সে কারণে সংগঠন নিয়ে সাংবাদিক সমাজে ব্যপক আলোচনা ও সমালোচনার ঝড়। মুখ্য আলোচনায় বিভাগ, জেলা, মহানগর, থানা কমিটি নিয়ে ফরিদ খান প্রচন্ড ব্যস্থ , অথচ কেন্দ্রীয় কমিটি আজ পযর্ন্ত গঠন করা হয় নাই। গভঃ রেজিঃ সাংবাদিক সংগঠনের বৈধ কাগজপত্র এমনকি গঠনতন্ত্র দেশের কোন শাখায় হস্তান্তর কিংবা প্রদর্শন করতে পারেন নাই তথাকথিত সভাপতি ফরিদ খান। অনেকেই প্রশ্ন করবেন আপনার ধারাবাহিক লেখার কারণকি ? জবাব – আমি ২০১৫ ইং সাল হতে বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব ‘র রংপুর থেকে প্রথম কমিটি গঠন করি। পরবর্তীতে ২০১৯/ ২০ ইং সালে রংপুর বিভাগীয় সমাবেশের মধ্যদিয়ে বিভাগীয় সভাপতি পদ-পদবী লাভকরি।
ধারাবাহিক ভাবে জেলা, মহানগর, থানা শাখা গঠন করি। কমিটি করতে গিয়ে সদস্যরা গঠনতন্ত্র আমার নিকট চাওয়া শুরু করেন। আমি ততখানিক কেন্দ্রীয় সভাপতি ফরিদ খানের নিকট গঠনতন্ত্র চাইতে থাকি কিন্তু ২০১৫ থেকে ২০২৩ ইং সালের মার্চ মাস পযর্ন্ত গঠনতন্ত্র বা রেজিঃ কাগজপত্র হস্তান্তর করতে পারেন নাই । তাই গত ১৩ই মে /২০২৩ ইং এ কেন্দ্রীয় সভাপতি ফরিদ খানের নামে আইনগত নোটিশ / উকিল নোটিশ করে পাঠাই। এর পরেও এখন পযর্ন্ত কাগজপত্র হস্তান্তর করতে পারেন নাই। জয়েনস্টক কম্পানির লাইসেন্স নিয়েও নিয়মিত প্রতারণা – বিষয়ে ডকুমেন্টারি লেখা আসছে ৩য় সংখ্যায়। আপনাদের মূল্যবান মতামত ও সহযোগিতা একান্তই কাম্য। প্রতিষ্ঠাতা মহা সচিব ও স্ব- ঘোষিত প্রতিষ্ঠাতা কেন্দ্রীয় সভাপতি। ফরিদ খানের স্বাক্ষরিত চিটির ত্রুটি কয়টি নজরদিন। পদবীতে. রেজিঃ নাম্বারে । নমুনা সংযুক্ত করলাম সহকর্মী গণমাধ্যমকর্মীদের বিবেকের চোখ খোলার জন্য।